আমি আর আমার রুবি এর গল্প

আমি থাকি রংপুর এর একটি গ্রামে্‌ আমার নাম মিলন আমি একটা সরকারি সাস্থ ক্লিনিক এ কাজ করি । আমি যখন অনেক ছোট তোখন আমার একটা খেলার সাথি ছিল তার নাম ছিল রুবি । আমি যখন ৩য় শ্রেনিতে পড়ি তখন ও আমার সাথে আমাদের প্রাইমারি স্কুল এ ভর্তী হয়, আমার বাসা এক গ্রামে আর ওর বাসা অন্য গ্রামে স্কুল এর একটু পাশে ওর বাসা, আমি ছোট বেলা থেকে সবার সাথে কম কথা বলতাম তাই ও স্কুলে নতুন নাকি পুরাতন সে বিষয়টি আমার জানাই ছিল না, ওর সাথে কিভাবে পরিচয় হয় সেই ঘটনাটা বলি , আমার টিফিন বাটি আর ওর টিফিন বাটি একি রং এর তো একদিন আম্মু টিফিন বাটিতে ভুনা খিচুরি রান্না করে দিয়েছিল অনেক গরম ছিল টিফিন বাটিটা ব্যাগ থেকে বের করে জানালার পাশে রেখেছি টিফিন এর সময় আমি একটা গাছের নিচে গিয়ে টিফিন করতাম গাছটা ছিল পুকুর এর পাড়ে অনেক বাতাস থাকতো ৩০ মিনিট টিফিন এর বিরতি থাকতো আজ দেখি আমার আম্মু আমকে যে খাবার দিয়েছে সেই খাবার নাই আমি তো অবাক কি হোল আমি বুঝতে পারছি না আমি না খেয়ে ক্লাসে এসে দেখি যে রুবি ক্লাসে একা আমি তখন ওর নাম জানি না আমি ও যে বেঞ্চে বসেছিল তার পাশের বেঞ্চে বসছিলাম আমি টিফিন বাটি বেঞ্চের উপর রাখছি ও চিল্লায় উঠছে আমার টিফিন বাটি কেন তুমি নিছ আমি বললাম দেখ ভুল হয়ে গেছে আমার টিফিন বাটিটার ও একই কালার, সেই দিন থেকে আমার আর ওর সাথে কথা পরিচয় এর পর থেকে প্রতিদিন আমরা এক সাথে বসে খাবার খেতাম টিফিনে আস্তে আস্তে আমাদের বন্ধুন্ত বাড়তে লাগল ওর টিফিন আমি খাই আমার টিফিন ও খায় , বিকালে স্কুল এর মাঠে এসে আমরা বুড়িচ্চি খেলতাম, ওদের বাসায় পেয়ারা গাছ ছিল অনেক মিষ্টি পেয়ারা আমি পেয়ারা খেতে পচ্ছন্দ করতাম তাই আমি পচ্ছন্দ ক্রি বলে আমার জন্যে প্রতিদিন পেয়েরা নিয়ে আসত আমি খেতাম আর আমি ওর জন্যে জলপাই নিয়ে আসতাম আস্তে আস্তে আমরা বড় হতে লাগলাম এস এস সি শেষ করলাম । এইস এস সি একই কলেজে ভর্তি হোলাম আমাদের ভিতর কখনো সেক্সুয়াল বিষয়টা আসে নাই কি কিন্তু আমি ওর স্পর্শ পেলে অনেক মিষ্টি মিষ্টি অনুভুতি অনুভব করি আস্তে আস্তে আমাদের ভিতর প্রেম এর সম্পর্ক এর দিকে এগুতে লাগল কিন্তু আমি রুবি কে এখনও এই বিষয়ে কিছু বলি নাই , দিন যেতে লাগল নদীর পড়ে কলেজ শেষে আমরা ঘুরতে যেতাম তবে প্রতি দিনই এ যাওয়া হোত হটাত এক দিন আমাদের কি হোল ২ জনের ভিতর চোখে চোখ পড়লেই কেমন যেন লজ্জা পেতে শুরু করল, আমি একদিন রাতে ওকে ফোনে এসএমএস লিখে পাঠালাম যে আমি তোমাকে ভালবাসি , কি অদ্ভুত দেখি সেই সময় ও আমাকে এস এম এস লিখছিল যে ও আমাকে ভালবাসে । যাই হোক এই ভাবে আমদের দিন কাটছিল । এই ভাবে কিছু দিন চলতে চলতে আমার অকে অনেক আদর করতে ইচ্ছা করত কিন্তু করতে পারতাম না আমি লজ্ঞা পেতাম যাই হোক একদিন আমি অকে ব্ললাম আমি তোমাকে চুমু দিতে চাই জানি না ওর ও ইয়তো আমকে চুমু দিতে ইচ্ছা হচ্ছিল আমকে জরায় ধরে আমার বুকের ভিতর চলে আসল , আসলে তখন কি যে ভাল লাগছিল যে আমি অনেক সুখি মানুষ , ওই দিন ওর ঠোটে আমার ঠোটটা রাখলাম ওকে চুমু দিলাম এর পর কিছু দিন একটু সংকোচ হলেও পরে সব ঠিক হয়ে গেছিল । এই ভাবে কিছু দিন চলতে চলতে আমাদের ভিতর অনেক ভাল্বাসার মধুর স্মপর্ক গড়ে উঠল , আমি রাতে বাজার এ যাওয়া নাম করে ওদের বাসার পাশে যেতাম ঘরে একদম মণ বসাতে পারতাম না , ওদের জানালার থেকে একটু দূরে ও টেবিলে বসে পড়ত আর আমি অকে দেখতাম । একদিন ওকে দেখতে গেছি সেদিন অদের বাসায় কেও নাই আবার বাইরে অনেক জরে বৃষ্টি শুরু হয়ে গেছে আমি ভিজতেছি দেখে ও আমাকে জানালা দিয়ে বলল ঘরে কেউ নাই তুমি আমদের বাসায় চলে আস । তখন আমার জামা কাপড় সব ভিযে গেছে । আমকে একটা গামছা এনে দিল মোছার জন্যে আমি জামা কাপড় খুলে ফেললাম এবং গামছা পড়ে বসে থাকলাম ফ্রিজ থেকে আমার জন্যে আপেল বের করে আমাকে খাইতে দিল আমি খাচ্ছি আর ও আমার পা এ হাত দিল সাথে সাথে আমার ধোন টা খাড়া হয়ে গেল আমি গামছা পড়া আমি নেজেকে কন্ট্রল করতে পারি নাই বাইরে প্রচুর বৃষ্টি হচ্ছে আমার ধোন খাড়া হয়ে গেলে আমি হাত দিয়ে ধোনটা ছোট করার চেষ্টা করছি রুবি আমকে বলল থাক না ওকে বড় হতে দেও , আমি ব্ললাম আমার ভয় লাগছে , রুবি বলল এই বৃষ্টিতে কেও আসবে না ও আমার গামছাটা সরায়ে আমার ধোন্টাকে আলগা করে দিছে ধোনটা অনেক মোটা আর ধোনটা লাফাছিল আমি নিজেকে কন্ট্রল করতে পারছিলাম না ও আমার ধোনটা ও হাত দিয়ে ধরে উঠা নামা করাচ্ছিল আমার অনেক ভাল লাগছিল আমি ওর ঠটে চুমু দিতে লাগ্লাম , আমার হাতটা ওর দুদ চটকাতে ইচ্ছা করছিল আমার আবার বড় দুদ পছন্দ রুবি  এর দুদ গুলা অনেক বড় হয়ে গিয়েছে আমি বোটা গুলা দেখতে পারছিলাম খাড়া হয়ে গিয়েছে আমি ওর দুদে হাত দিলাম আমার ঠোট ও জরে কামড়ে ধরল আমি ওর জিব চুষতে লাগ্লাম , কিছুক্ষনের ভিতর আমরা অন্য দুনিয়ায় চলে গেলাম আমি ওর ছেলোয়ার কামিজ খুলে ফেললাম ওর দুদ গুলো অনেক বড় বড় আর আমি ওর দুদে হাত দিয়ে চটকানো শুরু ক্রলাম , একটা দুদু অনেক শক্ত ছিল আর একটা একটু নরম কিন্তু অনেক বড় বড় ছিল আমি ২ হাত দিয়ে চটকাতে শুরু ক্রলাম বাইরের বৃষ্টি আর আমদের ভাল্বাসা একাকার হয়ে যাচ্ছিল ও আস্তে আস্তে আমার কনে বলল ও পায়জামাটা খুলে ফেলে ওর নিচে মুখ দিতে ওর আর সয্য হচ্ছে না আমি কি ভাবে মুখ দিব আমার খুব লজ্জা লাগছিল কিন্তু আমি কিছু মনে ক্রলাম না ওর পায়জামা খুলতে গেলাম কি কপাল আমি পায়জামার বন এ গিরা দিয়ে ফেলেছি কি করা এখন কি হবে , আমাকে ও বলল টেবিল এর ড্রয়র এ কাচি আছে আমি কাচি নিয়ে এসে বন কেটে ফেললাম তার পর আমি যা দেখলাম আমি কখনো ভুলনা এত সুন্দর গুদ ছোট ছোট চুল ওর ফোলা গুদের চার পাশ দিয়ে এমন ভাবে ছিল যে আমি ওর গুড না খেয়ে থাকতে পারলাম না যখন ওর গুদে মুখ দিলাম ও আমার মাথাটা ধরে ওর গুদের ভিতর চেপে দিচ্ছিল আমি অনেক মজা পাচ্ছিলাম ওর গুদ চুষে চুষে খেতে , ওর গুদ খাচ্ছিলাম আর ও আমকে বলল আস্তে আস্তে খাও জাণ আর হাত দুইটা আমার দুদু তে দাও দুদু গোলাতে ব্যাথা করছে একটু চটকিয়ে দেও আমি ওর বড় বড় দুদু চটকাতে লাগ্লাম আর গুদ খেতে লাগলাম আসলে যারা প্রেম করে বা বিয়ের পর গুদ না খাবে অনেক কিছু মিস করবে গুদ খাওয়ার সময় আমার মনে হচ্ছিল আমি আমি আমার ভিতরে নাই , আমি গুদ খেতে খেতে ওর গুদে অনেক রস এসে জমা হোল , আমি ব্ললাম আমি একটু চুদতে চাই ও আমাকে বলল তুমি মেঝেতে দাঁড়াও আমি তোমার ধণ চুষে দেই আমি ব্ললাম না আমার লজ্জা ল্লাগবে , রুবি বলল কিসের লজ্জা আমিতো খাচ্ছি , আমি মেঝেতে দাড়ালাম ও আমার ধোনটা মুখে পুরে খাওয়া শুরু করল আমি ওর মুখে চুদতে লাগ্লাম , চুদতে চুদতে ও আমার হোল চটকিয়ে দিচ্ছিল আমার অনেক মজা লাগছিল , ওর গালে নাল নাল হয়ে গেল আমার ধোনে ও ওর থুথু দেয়ে তেল তেলে করে দিল এর পর অকে খাটে শুইয়ে দিলাম , ওর গুড দিয়ে অনেক রস ঝরছে আমি আমার ধোন্টা ওর গুদে ঘসা ঘসি করলাম ও তখন কাপতে লাগল আর আমকে জরে জড়িয়ে ধরল আমি আস্তে আস্তে ওর গুদে আমার ধোন্টা ধুকায় দিলাম , আস্তে আস্তে চুদতে লাগ্লাম ৫ মিনিট চুদার পর আমার মাল বের হোয়ার মত হয়ে গেল আমি জরে জরে চুদতে লাগলাম আমার হোল গুলা অনেক ঝোলা ঝোলা ছিল ওর পায়ের সাথে বাড়ি লেগে অনেক সুন্দর শব্দ হচ্ছিল , এবার মাল বের হবে আমি ধোন বের করে ফেলালাম ওর মুখের কাছে নিয়ে গেলাম ওর গালে একটু চুদতে লাগ্লাম , আমি ব্ললাম এখন মাল বের হবে তোমার ওড়নাটা দেও অইটায় ফেলি রুবি বলল না আমার গালে গালে ফেল তোমার অনেক শান্তি লাগবে আমি ওর মুখে আমার সাদা সাদা ঘ্ণ বির্‍্য ফেললাম অনেক শান্তি লাগছিল ...........................চলবে ।